ফরিদপুর প্রতিনিধিঃ ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে স্কুল শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে।
ছাত্রের বাবা প্রবাসী মো. আতিয়ার রহমান সাংবাদিকদের কাছে মুঠো ফোনে বলেন, অহেতুক কারণে আমার ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে পড়ুয়া ছেলে মো. রাব্বিকে হাজী আব্দুল্লাহ একাডেমীর সহকারি শিক্ষক মো. কাজী আবুল হাসান মারধর করেছে। জানা যায় প্রবাসীর ছেলে হাজী একাডেমীর ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে পড়ে। ১৭ মার্চ স্কুলে যায়, সেখানে এক ছাত্রের বাই সাইকেলের পেছনের চাকার পাম্প চলে যায়। সে দায়ী করে প্রবাসীর ছেলে সাইকেলটির পাম্প ছেড়েছে! তখন ওই শিক্ষকের কাছে সাইকেলের মালিক নালিশ করে। প্রবাসীর ছেলে রাব্বি দুষ্টামি করে পাম্প ছেড়েছে। পরে ওই শিক্ষক রাব্বিকে ডেকে মারধর করে। পরে শিক্ষক জানতে পারে সাইকেলের টিউব নষ্ট হয়ে চাকা পাম্পসার হয়েছে।
শিক্ষকের এমন আচরণ ছেলে মেনে নেয়নি। সে তার বাবার কাছে শিক্ষকের নামে নালিশ করেন। অন্যায় ছাড়া শিক্ষক মারধর করেছে।
প্রবাসী আতিয়ার বলেন, আমার ছেলে কোন অপরাধ করেনি তবুও আমার ছেলেকে শিক্ষক মারধর করেছে। এর সুষ্ঠু বিচার চাই আমি।
হাজী আব্দুল্লাহ একাডেমীর প্রধান শিক্ষক মো. মিশকাদ বলেন, এমন কিছু আমরা শুনিনি। তবে ওই ছেলের বাবা ফোন করে নালিশ করেছে। তেমন কিছু হয়নি। আমি জানিনা ওই ছেলে বাবা কি চাই?
এমন করছে কেন বুঝতে পারছি না। আপনারা ওই ছেলের মায়ের কাছে জানতে পারেন কি ঘটেছিল। ওই ছাত্রের মা বলেন, শিক্ষক মেরেছে তবে অতিরিক্ত না। এটা এক প্রকার মিস্টেক!।
Leave a Reply