1. boalmari@gmail.com : Korban Ali : Korban Ali
  2. boalmaribartabd@gmail.com : administrator : Hasan Mahmud Milu
  3. boalmaribarta@gmail.com : Kurban Ali : Kurban Ali
  4. jmitsolution24@gmail.com : support :
বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫, ০৮:১৭ অপরাহ্ন

কাজী সিরাজুল ইসলাম মহিলা কলেজ কর্তৃপক্ষের ভাবমূর্তি নস্যাতে মিথ্যা প্রচারণার অভিযোগ

  • Update Time : মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫
  • ২৪১ Time View

কাজী সিরাজুল ইসলাম মহিলা কলেজ কর্তৃপক্ষের ভাবমূর্তি নস্যাতে মিথ্যা প্রচারণার অভিযোগ

বোয়ালমারী পৌর সদরে অবস্থিত কাজী সিরাজুল ইসলাম মহিলা কলেজের সাময়িক বরখাস্ত অধ্যক্ষ ফরিদ আহমেদের বাসভবনের গেইটে তালা ঝুলিয়ে তাকে অবরুদ্ধ করার যে খবর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারিত হয়েছে তা আসলে সঠিক নয়। বর্তমান কলেজ প্রশাসন সম্পর্কে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে ঐ অধ্যক্ষের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে এমন মনগড়া,একপেশে, আংশিক সংবাদ প্রচার হয়েছে বলে অভিযোগ কর্তৃপক্ষের। কলেজ সূত্রে জানাযায়,কলেজের পক্ষ থেকে অধ্যক্ষের জন্য নির্ধারিত বাস ভবনের দুটি প্রবেশ পথ রয়েছে। এরমধ্যে মূল প্রবেশ পথ বা গেইটটি বাড়ির পশ্চিম পার্শ্বে সরকারী পাকা সড়ক ঘেঁষে অবস্থিত। অপরটি বাড়ির পূর্ব পার্শ্বে কলেজ চত্বর ঘেঁষে অবস্থিত। যেটি মূলত কলেজে যাতায়াতের সুবিধার্তে স্থাপিত এবং প্রয়োজনের দিক থেকে একেবারেই গৌন বলে বিবেচিত। কলেজ কর্তৃপক্ষের দাবি,ফরিদ আহমেদ এখন আর কলেজ পরিবারের কেউ নন। দুর্নীতির দায়ে সাময়িক বরখাস্ত হয়েছেন। চূড়ান্ত বরখাস্তের জন্য বিবেচনাধীন আছেন। এ কারণে কলেজেও তার যাওয়া-আসা নেই। অপরদিকে বাড়িটি ছেড়ে দেওয়ার জন্য তাকে একাধিক বার নোটিশ করা হয়েছে। কিন্তু তিনি সেটা আমলে না নিয়ে অবৈধ প্রভাব খাটিয়ে কলেজের নিজস্ব বাসভবনটি দখল করে রেখেছেন। সেই সঙ্গে কলেজের ভিতর দিয়ে তিনি ও তার পরিবার অহর্নিশ বাইরে যাতায়াত করছেন। এতে কলেজটির সার্বিক নিরাপত্তা পরিবেশ বিঘ্নিত হচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে গোটা কলেজ পরিবারের নিরাপত্তা ও সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখার স্বার্থে বাসভবনটির দ্বিতীয় অর্থাৎ কলেজ মুখী গেটটি বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। এতে ফরিদ আহমেদের চলা-ফেরা বা জীবনযাপন কোনটাই ব্যাহত হচ্ছে না। তিনি বাড়িটির মূল ফটক দিয়েই যাতায়াত করছেন। অতএব গেইটে তালা ঝুলিয়ে ফরিদ আহমেদকে অবরুদ্ধ করার খবর ভুয়া, ভিত্তিহীন,উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। অবশ্য এক প্রশ্নের জবাবে নিজ বাড়িতে অবরুদ্ধ হওয়ার খবরের প্রসঙ্গ এড়িয়ে ফরিদ আহমেদ বলেন,আমার বিরুদ্ধে আনা দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার আগেই আমাকে অন্যায় ভাবে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। চূড়ান্ত ফায়সালা না হওয়া পর্যন্ত আমি কাজী সিরাজুল ইসলাম মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ আছি এবং ওই বাড়িতে বসবাসের অধিকার রাখি। অন্য দিকে কলেজ সংশ্লিষ্ট লোকজন বলেছেন বহিষ্কৃত অধ্যক্ষ ফরিদ আহমেদ এর বক্তব্য সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন অযৌতিক, অপ্রাসঙ্গিক, অবাস্তব, অবান্তর, মনগড়া, নিয়ম বহির্ভূত কর্মকান্ড। কলেজের আবাসিক ভবনে বসবাস করে কলেজের ক্ষতি করার ষড়যন্ত্র করছে। যা কলেজ কর্তৃপক্ষ কখনোই মেনে নিবে না।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2022
Design & Development by : JM IT SOLUTION