প্রিয় এলাকাবাসী
আমি মফিজুর রহমান, আমার পিতা মরহুম বীরমুক্তিযোদ্ধা মঈনুদ্দিন মোল্যা, গ্রাম- অমৃতনগর। আমি গুনবহা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সহসম্পাদক। আমি দীর্ঘ ২৬ বছর যাবত গুনবহা ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছি। আমি অমৃতনগর ফেলাননগর হাফেজিয়া মাদ্রাসার ১ নং সহসভাপতি এবং ওমরনগর চন্দনী গোরস্থানের কার্যকরী সদস্য। ময়না হাই স্কুলের সাবেক বিদ্যুৎসাহী সদস্য ও ঠাকুরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গর্ভনিং বডির সাবেক সদস্য ছিলাম। এছাড়া আমার স্ত্রী গুনবহা ইউনিয়নের সংরক্ষিত মহিলা ইউপি সদস্য হিসেবে দীর্ঘ ১৯ বছর ধরে দায়িত্ব পালন করছেন এবং উপজেলার সংরক্ষিত মহিলা মেম্বার ও গুনবহা ইউনিয়নের চেক হোল্ডার। ‘সম্প্রতি থানা পুলিশ কর্তৃক ৪টি মোটরসাইকেল উদ্ধারকে কেন্দ্র করে আমাকে জড়িয়ে কিছু কিছু মিডিয়ায় আমার ছবি দিয়ে না জেনে, না বুঝে, না শুনে, যা ইচ্ছে তাই লিখেছে। যা উদ্দেশ্যে প্রণোদিত, ভিত্তিহীন, বানোয়াট। প্রকৃত ঘটনা হলো, থানা পুলিশ ১ম গাড়িটি পৌরসভার ব্র্যাক অফিস সংলগ্ন শহিদুলের কাছ থেকে উদ্ধার করে। ২য় গাড়িটি উদ্ধার হয়, অমৃতনগরের মোস্তাকের বাড়ি থেকে। ৩য় গাড়িটি একই গ্রামের লিটনের বাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয়। ৪র্থ গাড়িটি সোহেলের বাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয়। আমি সমাজে কোনো ধরনের কোনো প্রকার অনৈতিক কাজের সাথে জড়িত নই। এমনকি আমার নামে কোথাও কোনো মামলা নেই। সর্বপরি এলাকায় যারা সন্ত্রাসী বা অসামাজিক কর্মকান্ডের সাথে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে আমি শক্ত অবস্থানে রয়েছি। ন্যায় সংগত কাজের সাথে জড়িত আছি এবং ভবিষ্যতেও থাকবো।
অতএব, প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে ভিলেজ পলিটিক্সের কারণে যারা আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন তাদের বিরত থাকার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করছি।
ইতি- মফিজুর রহমান।
Leave a Reply